কবিতার জন্যে
লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী
কবিতা হোক অধিকার আদায়ের স্লোগান।
কবিতা হোক প্রকৃতির অপরূপ, মানবতা,
সামাজিক মূল্যবোধ, বৈষম্য, অধিকার,
নৈতিকতা, অধিকার, শোষণ-বঞ্চনা,
আদর্শ, অবক্ষয়, আর ঘটনা
প্রবাহ নিয়ে ছন্দের অভিবন্দনা।
কবিতার মুক্তবাণী ডানা ছড়াবে দিগন্তে।
মানবিক বিবেক জাগ্রত করে
এগিয়ে যাওয়ার আশার আলো দেখাবে।
কবিতা মানুষের কথা বলে,
কবিতা জীবনের কথা বলে।
কবিতা খেটে খাওয়া মানুষের কথা বলে।
কবিতা দিকে দিকে বিদ্রোহের ঝড় তুলে।
দিন আগত, সেদিন আসছে।
কবিতার বিপ্লবে আজ যোগ দিয়েছেন
বহু নাম জানা অজানা কবি।
তাদের সবাইকে জানাই কবিতা আসর কাব্যমেলার
পক্ষ থেকে সংগ্রামী অভিনন্দন।
মানুষ যখন সুখে থাকে তখন কবিতা লিখতে শুরু করে।
দুঃখের দিনে কবিতার একমাত্র সাথী।
কবিতায় কবিরা সহানুভূতির পরশ পায়।
পায় নিবিড় ভালবাসা আর মনের প্রশান্তি।
মানুষ যখন শান্তিতে থাকে তখন কবিতা পড়ে।
মানুষ যখন প্রেমে পড়ে তখন কবিতা লেখে।
আমরা সবাই কবিতার সাথে প্রেম করি।
কবিতায় থাকা প্রকৃতি, প্রেম, অজপাড়া গাঁ, শহর,
স্মৃতি, সৃষ্টি লীলার কবিতাপ্রেমীদের দারুণভাবে
আকৃষ্ট ও মোহিত করবে। নবপ্রজন্মের জন্য আহবান,
কবিতার শক্তি আর কণ্ঠের আগমনী দিয়েই
গড়তে হবে নতুন বিশ্বকে।
তাহলেই তুমি হবে কবি।
তাহলেই হবে তোমার কবিতা লেখা সার্থক।
আসুন, বিশ্বের খেলাঘরে আমরা রচনা করি
নতুন নতুন কবিতার মালা।
শুরু হোক নতুন কাব্যচর্চা।
কাব্য সাধনা হোক আমাদের জীবন সাধনা।
সারা বিশ্বে আসুক সাহিত্যের নতুন প্রজন্ম।
কবিতা হোক অধিকার আদায়ের স্লোগান।
কবিতা হোক প্রকৃতির অপরূপ, মানবতা,
সামাজিক মূল্যবোধ, বৈষম্য, অধিকার,
নৈতিকতা, অধিকার, শোষণ-বঞ্চনা,
আদর্শ, অবক্ষয়, আর ঘটনা
প্রবাহ নিয়ে ছন্দের অভিবন্দনা।
কাব্য সাধনা হোক আমাদের জীবন সাধনা।
সারা বিশ্বে আসুক সাহিত্যের নতুন প্রজন্ম।