সে কবিতা পড়ে থমকে দাড়াল, কবিতা আমাকে টানে!
কবিকে নয়! সত্য কথায় কবিমন উৎফুল্ল হয় বহুমাত্রায়
হাল্কা মেরুণ রংয়ের মত সে, হয়তোবা তারও বেশী
সংসারের বিষন্নতায় কিংবা দাপ্তরিক ক্লান্তিময়তায়
সুদৃঢ় মনের অধিকারী এক বালিকা, নববধূর জড়তায়
অতুপ্ত বাসনায় মনের গভীরে মায়াবী জাল ফেলে আছে-
অশান্ত মনে শান্তির বার্তা দিয়ে মিশে যায় নিয়মের অনিয়মে
তবু শান্তিতে মুখ লুকাতে চায় কবিমন তারই শান্ত মোহনায়
শত সহস্র বছরের সাক্ষী হয়ে বটবৃক্ষটি আজো দাড়িয়ে আছে
বনের কোন এক অবহেলিত জায়গায়, আপন এক মহিমায়
আমিও অপেক্ষায় থাকবো তোমার ভালবাসার স্রোতধারায়
সন্ধ্যা প্রদীপ জ্বেলে ঘরে নিতে মন চায় বাস্তবের তীব্র কামনায়
সবকিছু উপেক্ষা করে জীবনের সন্ধিক্ষণে মন ভরে জোয়ারভাটায়
এখন লিখবো কবিতা তোমার-আমার শ্বাশত ভালবাসার আল্পনায়
কেউ জ্বলবে, কেউবা চমকাকে, মনে বলবে, কি আছে তাঁর কবিতায়?
যে যাই বলুক, আমাদের পথচলা হবে ছাঁয়া দেয়া বৃক্ষের শালীনতায়
কবিতায় মুগ্ধ হয়ে যে নারী সবকিছু ভুলে যায়, সে আছে গভীরতায়
তাই কবিতা ধরা দেবে দিনশেষে কাজের ফাঁকের শূণ্যতায়-স্তব্ধতায়।